Shop

Call

Chat

Cart

ডিমের খোসা

Original price was: 120৳ .Current price is: 90৳ .

✔️ডিমের খোসার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। গাছের জন্য প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাওয়া যায় এই উপকরণ থেকে। এ ছাড়া ডিমের খোসায় আছে আয়রন, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফ্লোরিন, ক্রোমিয়াম ও মলিবডেনাম। ক্যালসিয়ামের অভাবে ফুল, কাণ্ড ও শিকড়ের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়।

➤বিস্তারিত: ডিমের খোসার পাউডার যে কাজে লাগেঃ-

✔️হাড়ের জন্য বেশ উপকারি।
✔️জয়েন্ট পেইন দূর করতে সাহায্য করে,
✔️গরম দুধে মিশিয়ে পান করলে গ্যাস্ট্রিক আলসার ভালো করে।
✔️টুথপেস্ট তৈরিতে ডিমের খোসার পাউডার কাজে লাগে।
✔️গৃহপালিত পশু পাখির পুষ্টির জন্য এদের খাবারে মিশিয়ে খাওয়ানো যায়।
✔️বিভিন্ন ক্রিম তৈরিতে এই ডিমের খোসার পাউডার ব্যবহার রয়েছে।
✔️জৈব সার ও প্রাকৃতিক সার তৈরিতে ডিমের খোসার পাউডার ব্যবহার হয়।
✔️গবেষকরা জানান, ডিমের খোসায় থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। ফলে এই খোসা খেলে আখেরে উপকারই হয়। প্রতিটি ডিমের খোসায় থাকে দুই গ্রাম ক্যালসিয়াম। যার মধ্যে ৯৫ শতাংশই হল ক্যালসিয়াম কার্বনেট। আর একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক এক গ্রাম করে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন পড়ে। ফলত একটি ডিমের খোসার অর্ধেকাংশ একজন প্রাপ্তবয়স্কের জন্য যথেষ্ট।
✔️থাইরয়েড গ্ল্যান্ড সক্রিয় রাখা, রক্ত পরিষ্কার ও গ্যাস্ট্রিক বা আলসারজনিত ক্র্যাম্পের জন্য ডিমের খোসা দারুণ উপকারী। এছাড়া দ্রুত জয়েন্টের ব্যথা উপশম করতে ডিমের খোসার গুঁড়ো লাগানো খুবই কার্যকর।
✔️শুধু রোগ নিরাময় কিংবা প্রতিরোধেই নয়, ডিমের খোসায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং মিনারেল রয়েছে যা বাগানের মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ডিমের খোসা গুঁড়া করে মাটিতে ব্যবহার করতে হয়।
✔️ কফির তেতো স্বাদ কমাতে কফির সঙ্গে ডিমের খোসার গুঁড়ো এক চিমটে মিশিয়ে দিন। কফি গুলিয়ে নেওয়ার পর একটু সময় দিন যাতে ডিমের খোসার গুঁড়ো থিতিয়ে নিচে পড়ে যায়। এ বার খেয়ে দেখুন কফির তিক্ত স্বাদও অনেকটাই কমে যাবে।
✔️বাগানে বার বার পোকার উপদ্রবে গাছ নষ্ট হচ্ছে? বাগানের চারপাশে, গাছের গোড়ায় গোড়ায় ডিমের খোসা গুঁড়ো করে ছড়িয়ে দিন। পোকা-মাকড় গাছের ধারে কাছেও ঘেঁষবে না।
✔️ ডিমের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আর মিনারেল যা বাগানের মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ডিমের খোসা গুঁড়ো করে বাগানের মাটির সঙ্গে মিশিয়ে নিন। ফল পাবেন হাতেনাতে।
✔️১টা ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে একটা বা দু’টো ডিমের খোসা ভাল করে গুঁড়ো করে মিশিয়ে নিন। এ বার ওই প্যাক মুখে ১৫ মিনিট মতো লাগিয়ে রেখে উষ্ণ জল দিয়ে আলতো ঘষে ধুয়ে ফেলুন! এই প্যাক ব্যবহারের ফলে ত্বকের কালচে ভাব কেটে যাবে। ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত! এই প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করতে পারলে (সপ্তাহে ২ বারের বেশি নয়), ব্রণর সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
✔️বাসন পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করুন ডিমের খোসা। বাসনের পোড়া, চটচটে দাগ খুব সহজেই উঠে যাবে।
✔️অনেক সময় রান্নাঘরের সিঙ্কে বা বেসিনের পাইপে ময়লা জমে জল যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে ডিমের খোসা খুব মিহি করে গুঁড়ো করে সিঙ্কে বা বেসিনের ছাঁকনির মধ্যে দিয়ে দিন। তারপর বেশি করে জল ঢেলে দিন। দেখবেন পাইপের ময়লা অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।
✔️গাঁটের ব্যথা বা জয়েন্ট পেইন কমাতে ডিমের খোসা অব্যর্থ! একটি পাত্রে অ্যাপল সিডার ভিনিগারের সঙ্গে একটা গোটা ডিমের খোসা ভাল করে গুঁড়ো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ অন্তত ২-৩ দিন রেখে দিলে দেখবেন, ডিমের খোসাগুলি ভিনিগারের সঙ্গে একেবারে মিশে গিয়েছে। এই মিশ্রণ দিয়ে ব্যথার জায়গায় আলতো করে মালিশ করুন। ডিমের খোসায় থাকে কোলাজেন, গ্লুকোসামিন, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড যা ভিনিগারের সঙ্গে মিশে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

Quantity

➤ডিমের খোসা দিয়ে জৈব সারঃ-

➣গাছের খাবার কে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়।
১। ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্টস ও ২। মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস
➤আজকে আমরা মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস নিয়ে আলোচনা করবোঃ-
➣এই ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্টস কে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়
১। প্রধান পুষ্টি মৌল ২। মাধ্যমিক পুষ্টি মৌল

➤গাছের প্রধান পুষ্টি মৌল তিনটিঃ-

➣NPK – নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশ।
ডিমের খোসার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম। আর এই ডিমের খোসার মাধ্যমে আমরা গাছকে ক্যালসিয়াম করতে পারি বা করে থাকি।
➣ক্যালসিয়াম গাছে কি কাজে লাগে?
ক্যালসিয়াম এটি উৎসেচককে কার্যকর করে তোলে। এটি কোষ প্রাচীরের অন্যতম উপাদান।
কোষের মধ্যে জল সঞ্চালনে সহায়তা করে, কোষের বৃদ্ধি এবং কোষ বিভাজনের জন্যও এটি জরুরি।
নাইট্রোজেন এবং অন্যান্য খনিজ আত্মীকরণ করার জন্য কিছু গাছে ক্যালসিয়াম আবশ্যক।
ক্যালসিয়াম সহজেই আলাদা হয়ে বেরিয়ে যায়। কিন্তু উদ্ভিদ টিস্যুতে এক বার জমে গেলে ক্যালসিয়াম সেখান থেকে বেরোয় না। তাই গাছের বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ভাবে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করেতে হয়।
➣ক্যালসিয়ামের অভাবে কি হয়?
ক্যালসিয়ামের অভাবে ফুল, কাণ্ড ও শিকড়ের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়। এর অভাবে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিকৃতি, পাতা ও ফলে কালো দাগ দেখা দেয়। পাতার ধার ঘেঁষে হলুদ রঙ দেখা দিয়ে থাকে।

➣টবের গাছে ব্যাবহারের ক্ষেত্রেঃ-

৮ ইঞ্চি টবে ১ টেবিল চামচ
১০ ইঞ্চি টবে ১ টেবিল চামচ
১২ ইঞ্চি টবে ১.৫ টেবিল চামচ

টবের মাটিতে ডিমের খোসার সার প্রয়োগের ক্ষেত্রে প্রথমে টবের মাটিকে নিরিয়ে বা আলগা করে দিন। তারপর পরিমান মত খোসার সার চারিদিকে ছিটিয়ে প্রয়োগ করুন। ডিমের খোসার সার প্রয়োগের ফলে মাটিতে পিঁপড়ে আক্রমনের আশংকা থাকে তাই খোসার সারের সাথে নিম খৈল মিশিয়ে প্রয়োগ করা ভালো।

এই নিয়ম অনুসরন করে আপনি প্রতি সপ্তাহে ১ বার ডিমের খোসার সার প্রয়োগ করা যাবে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ডিমের খোসা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Products

Original price was: 220৳ .Current price is: 180৳ .

Original price was: 1,500৳ .Current price is: 1,250৳ .

Original price was: 250৳ .Current price is: 200৳ .

Original price was: 750৳ .Current price is: 550৳ .

Scroll to Top